২৫ লক্ষ মানুষ। একটি স্থান। একই কাজ।
সবাই একসাথে মিনায়, আরাফায়, কাবায়।
এতমানুষের ভিড়ে অবশ্যম্ভাবী অনেক কিছুই ঘটে যায় যা পরিহার করা যায় না।
প্রচন্ড গরম, অসহনীয় তাপমাত্রা এর মধ্যে আবার অনেক সময় তাঁবুতেও জায়গা হয় না।
তাওয়াফের সময় এত মানুষ একসাথে তাওয়াফ করায় প্রচন্ড ভিড়ের সৃষ্টি হয়, তারপরও তাওয়াফ করতে হয়।
হাজরে আসওয়াদকে চুম্বন করা তো অনেক পরের কথা, তার ধারে কাছেও যাওয়া যায় না।
উপরে যে কথাগুলো বললাম এগুলো হজ্জের ইবাদাত সংশ্লিষ্ট কাজ। এর বাইরে হোটেলে, সাধারণ ভ্রমণে অনেক কিছুই ঘটতে পারে যা নেহায়তই সহজ নয়।
হজ্জে যাওয়ার নিয়ত করার সময়ই মানুষ একটা ভুল করে।
সিডনি, প্যারিস, ভেনিস –এর মত স্থানে ভ্রমণের মত একটা অভিজ্ঞতার আশা হজ্জের ক্ষেত্রেও মনের মধ্যে উঁকি দেয়।
হজ্জ সফরে সবকিছু সেভাবেই পেতে চায় যেভাবে সে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণের সময় পেয়েছে।
আমরা সবসময়ই বলি, হজ্জটাকে শেষ বয়সে করার জন্য ফেলে না রাখতে। যাদের হজ্জ ফরজ হয়ে গেছে তারা আর দেরী না করি। ইবাদাত ফেলে রাখার জিনিস না।
বয়স বেশি হলে হজ্জে কষ্টও বেশি। শরীর কষ্টে থাকলে ইবাদাতে ভাল মনোযোগ আসেনা। কম বয়সে হজ্জ করে যে অভিজ্ঞতা পাওয়া যায় তা ৬০ বছর বয়সে কোনদিনও পাওয়া যাবে না।
আপনি হজ্জ অথবা উমরাহ এর জন্য নির্ভরযোগ্য এজেন্সী খুজছেন কি? যোগাযোগ করুন – বাংলাদেশী হজ্জ উমরাহ এজেন্সী – শেফার্ডস এর সাথে।