দম কি?
হজ-উমরাহ আদায়ে ওয়াজিব ছুটে যাওয়া জনিত ভুল-ত্রুটি হলে তার কাফ্ফারা স্বরূপ একটি পশু যবেহ করে গরীব-মিসকীনদের মধ্যে বিলিয়ে দিতে হয়। এই পশু যবেহকে বলে দম দেওয়া।
হজের সময় দম দিতে হয় কেন?
হজ্জের সময় কেন দম দিতে হয়, বা কোন পরিস্থিতিতে দম দিতে হয় তা জানার আগে জেনে নেয়া প্রয়োজন হজ্জের ওয়াজিবগুলো কি কি –
- ১. মীকাত অতিক্রম করার আগে ইহরাম বাঁধা।
- ২. আরাফার ময়দানে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করা।
- ৩. মুযদালিফায় রাত যাপন।
- ৪. কঙ্কর নিক্ষেপ করা।
- ৫. মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করা।
- ৬. আইয়ামে তাশরীকের রাতসমূহ মিনায় যাপন।
- ৭. বিদায়ী তাওয়াফ করা।
- ৮) তামাত্তু ও কিরান হাজীদের জন্য একটি কুরবানী করা।
এই আটটি ওয়াজিব-এর যে কোনো একটি ছুটে গেলেই তার কাফফারা হিসেবে দম দিতে হয়।
আপনি কি হজ্জ অথবা উমরাহ-র জন্য নির্ভরযোগ্য এজেন্সী খুজছেন? যোগাযোগ করুন – বাংলাদেশী হজ্জ উমরাহ এজেন্সী – শেফার্ডস এর সাথে।
দম কোথায় দিতে হয়? এর গোশত কারা খাবে?
মিনায় বা মাক্কায় দিতে হয়। এর গোশত শুধুমাত্র ফকীর-মিসকীনরা খাবে। দম দাতা এর গোশত খেতে পারবে না।
দেখে নিন আমাদের হজ্জ প্যাকেজ গুলো।